Your cart
  • IMG
    {{cart_item.name}}
    {{cart_item.variation_attribute_name}}: {{cart_item.variation_attribute_label}}
    {{cart_item.item_unit}}: {{ setCurrency(cart_item.price)}}
    {{ setCurrency(cart_item.price*cart_item.quantity)}}
    Invalid quantity more than stock
Total :
{{setCurrency(cart.sub_total)}}

There is no item in the cart. If you want to buy, Please click here.

পৃথিবীতে দেখার মত কি আছে?

Created by :
পৃথিবীতে দেখার মত কি আছে?
article
Programming, Software and application
1855
2023-07-08 10:28:11

পৃথিবীতে দেখার মত কি আছে?

 

আপনি যদি একটা গ্রামে থাকেন বা কখনো গ্রামে যান, দেখবেন গ্রাম আর রাস্তা একটু উচু স্থানে, মাঝে মাঝে কিছু পুকুর বা খাল, এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম পর্যন্ত বাকিটা সমতল। অর্থাৎ সমতল থেকে উচু বা নিচু ভূমিরূপগুলিকে তাদের গভীরতা ও উচ্চতার দিক দিয়ে দেখলে আপনি তিনটি অবস্থান দেখবেন, 

 

১.সমতল থেকে কিছু উচু স্থান যেমন: টিলা, রাস্তা ও গ্রাম, বাড়ি, 

২. সমতল থেএক কিছু নিচু স্থান যেখা পানি থাকে যেমন: পুকুর, খাল বা নালা 

৩ আর বাকিটা সমতল। 

 

সারা দুনিয়াটাই এই তিন ধরনের হয়ে থাকে। সমতল থেকে উচু স্থানকে টিলা বলি, টিলা বড় হলে সেটাকে বলি মালভূমি, এর চেয়ে বেশি উচ্চতা হলে, সেটাকে দেখি পাহাড় হিসাবে, এরচেয়ে বড় হলে বলি পর্বত।  যারা রাংামাটি বান্দরবান গিয়ে বড় বড় পাহাড় ও পর্বত যেমন: 

 

চন্দ্রনাথ পাহাড়, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম

চিম্বুক পাহাড়, বান্দরবন

লালমাই পাহাড়, কুমিল্লা

কংলাক পাহাড়, সাজেক, রাঙ্গামাটি

তাজিনডং পর্বত,বান্দরবন

ক্রেওক্রাডং পর্বত, বান্দরবন

 

 চুড়ায় ওঠেছেন, তারা অনুভব করতে পারবেন যে তারা সমতল থেকে কত উচুতে যা সমতল থেকে দেখলে বা ছবি থেকে কখনো অনুভব করা সম্ভব না।

 

আবার অন্যদিকে সমতল থেকে নিচু জায়গাকে বলি খাল না নালা, খাল বা নালা বড় হলে হয় নদী, এরচেয়ে বড় হলে হয় সাগর, তারচেয়ে বড় হলে মহাসাগর। বাংলাদেশে থেকে সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার না গেলে আপনি সাগরের বিশালতা নিয়ে কল্পনা করতেই পারবেন না। ভালো কল্পনা করার জন্য আপনাকে যেতে হবে সেন্টমার্টিন। 

 

সেন্টমার্টিন বসে তাজিনডং বা ক্রেওক্রাডং এর উচ্চতার কথা একবার ভাবুন অথবা 

তাজিনডং বা ক্রেওক্রাডং এর উচ্চতা থেকে বঙ্গোপসাগরের ২৬০০মি নিচু জায়গায় কথা চিন্তা করুন।

 

তাজিনডং বা ক্রেওক্রাডং থেকে অনেক উচু উচু পর্বত আছে এই পৃথিবীতে আর বঙ্গোপসাগর কিন্তু সাগর না। বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত। এরকম মহাসাগর আছে ৭টি।

 

পৃথিবী আরেক নাম ভুমি। আর অবস্থান অনুযায়ী এর বিভিন্ন রুপ হয়। যত উচু পর্বতই হোক আর যত বিশাল সাগরই হোক পৃথিবীর ভূমিরূপগুলিকে তিনটি রুপেই দেখতে পাই। উচু, নিচু আর সমতল। পৃথিবীর শতকরা প্রায় ১৮ ভাগ এলাকা পার্বত্যময়, ২৭ ভাগ এলাকা মালভূমি ও পাহাড়ের আওতায় এবং ৫৫ ভাগ এলাকা সমভূমির অন্তর্ভুক্ত। মোটামুটি বলা যায় পৃথিবীর ৪ ভাগের ৩ ভাগ পানি আর ১ ভাগ স্থল। আরো যথাযথভাবে বললে 79% জল এবং ২১% স্থল। আর জল ভাগের পরিমাণ উত্তর গোলার্ধের তুলনায় দক্ষিণ গোলার্ধে বেশী। আর মোট পানির ৯৭% পানি হচ্ছে লোনা পানি আর ৩% হচ্চে স্বাদু পানি। তার মানি দাঁড়ায়, পৃথিবীর ৭৯ ভাগ পানির মাঝে পুরোটা সাগর আর কিছু অংশ নদী নালা খাল বিল।

 

 

আর তিন স্থানেই দেখবেন গাছ-গাছালি, পশুপাখি, পোকামাকড় আর জীবাণু। এযাবৎকালে মানুষ যতই বড় বা বিশ্বয়কর জিনিস  তৈরি করে থাকুক না কেন, সব জিনিসই পৃথিবীর লগ্ন থেকে সৃষ্ট এসব মাটি-বাল, গাছ-গাছালি আর খনিজ পদার্থ দিয়ে তৈরি।

 

পৃথিবীতে আমাদের আশে পাশে যা আছে সারা পৃথিবী জুড়েই এসব জিনিসই আছে, তবে সেটা আকারে ছোট বড় হয়। সংখ্যায় কম বেশি হয়। অথবা প্রজাতিতে ভিন্ন হয়।