Your cart
  • IMG
    {{cart_item.name}}
    {{cart_item.variation_attribute_name}}: {{cart_item.variation_attribute_label}}
    {{cart_item.item_unit}}: {{ setCurrency(cart_item.price)}}
    {{ setCurrency(cart_item.price*cart_item.quantity)}}
    Invalid quantity more than stock
Total :
{{setCurrency(cart.sub_total)}}

There is no item in the cart. If you want to buy, Please click here.

ইবাদাত বৈধ হওয়ার শর্ত ও ইবাদাতের উৎস

আল-হারামাইন ইসলামী একাডেমির তাওহীদ কোর্স, লেভেল-১

Created by :
Islam, Tawhid
course
Religion Spirituality
1160
2020-12-04 20:41:33

ইবাদাত বৈধ হওয়ার শর্ত

যে কোনো ইবাদাত বৈধ হওয়ার জন্য শর্ত হল বিশুদ্ধ দালীল থাকা। কারণ, ইবাদাত হলো তওক্বীফিয়াহ (توقيفية) অর্থাৎ দালীল নির্ভর। এবং এর দালীলদালীল হতে হবে কুরআন ও সাহীহ হাদীছ থেকে।


এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নীতি! এই নীতির মাধ্যমে শির্ক ও বিদ'আতপন্থী সকল ফিরকা, দল ও উপদল থেকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতকে আলাদা করে চেনা যায়।


তাই সমাজে যত ইবাদাত প্রচলিত আছে, যেগুলোর পক্ষে কুরআন ও সুন্নাহর দালীল পাওয়া যায় না, তার একটিও ইবাদাত নয়, সবই হল বিদ'আত। এধরণের ইবাদাত পালন করা বৈধ নয়।


ইবাদাতের উৎস

সকল ইবাদাত যা সাওয়াবের নিয়তে করা হয় তার উৎস হলো কুরআন এবং সহীহ্ হাদিস। যে সব ইবাদাতের দালীল কুরআন বা হাদিসে পাওয়া যাবে না তা কখনই ইবাদাত নয় যদিও অধিকাং মানুষ তা ইবাদাত মনে করে থাকে।

 দালীলঃ আল্লাহ তায়ালা বলেন,

وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ

যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা আল ইমরান/85)


আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন:

..وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ

“...রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। (সুরা হাশর আয়াত ৭)


আল্লাহ অন্যত্র বলেন,

 اتَّبِعُوا مَا أُنْزِلَ إِلَيْكُمْ مِنْ رَبِّكُمْ وَلَا تَتَّبِعُوا مِنْ دُونِهِ أَوْلِيَاءَ قَلِيلًا مَا تَذَكَّرُونَ

“(হে মানবজাতি!) তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে তোমাদের ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার অনুসরণ করো এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক হিসেবে অনুসরণ করো না। কিন্তু তোমরা খুব কমই উপদেশ গ্রহণ করো।” (সুরা আরাফ আয়াত:৩)