Your cart
  • IMG
    {{cart_item.name}}
    {{cart_item.variation_attribute_name}}: {{cart_item.variation_attribute_label}}
    {{cart_item.item_unit}}: {{ setCurrency(cart_item.price)}}
    {{ setCurrency(cart_item.price*cart_item.quantity)}}
    Invalid quantity more than stock
Total :
{{setCurrency(cart.sub_total)}}

There is no item in the cart. If you want to buy, Please click here.

আক্বীদার প্রকারভেদ

আল-হারামাইন ইসলামী একাডেমির তাওহীদ কোর্স, লেভেল-১

Created by :
Islam, Tawhid
course
Religion Spirituality
1159
2020-12-04 20:41:33

আক্বীদাহ্ দুই প্রকার। যথা- সহীহ্ আক্বীদাহ ও বাত্বিল আক্বীদাহ্।


সহীহ্ আক্বীদাহ ও বাত্বিল আক্বীদাহ

যে আক্বীদার পক্ষে কুরআন এবং হাদীসের দালীল আছে তাকে সহীহ্ আক্বীদাহ বলে এবং যে আক্বীদার পক্ষে কুরআন এবং হাদীসের দালীল নেই তাকেই বাত্বিল আক্বীদাহ বলে। উল্লেখ্য যে, সহীহ্ আক্বীদাহকেই ইসলামী আক্বীদাহ বলে।


ইসলামী আক্বীদাহ তথা সহীহ্ আক্বীদাহ

এ সম্পর্কে শাইখ সালিহ আল ফাউযান (হাফিযাহুল্লাহ) বলেন: “ইসলামী আক্বীদাহ হল, সেই চেতনা ও বিশ্বাসের নাম যা দিয়ে আল্লাহ তা'আলা নাবী-রাসূলদেরকে প্রেরণ করেছেন। নাযিল করেছেন অনেক আসমানী কিতাব।

দালীলঃ

মহান আল্লাহ সমগ্র মানুষ ও জ্বীন জাতির উপর সেই বিশ্বাস পােষণ করা অপরিহার্য করেছেন। যেমন আল্লাহ বলেনঃ

وَمَا خَلَقۡتُ الۡجِنَّ وَالۡاِنۡسَ اِلَّا لِيَعۡبُدُوۡنِ , مَاۤ اُرِيۡدُ مِنۡهُمۡ مِّنۡ رِّزۡقٍ وَّمَاۤ اُرِيۡدُ اَنۡ يُّطۡعِمُوۡنِ‏

“এবং আমি জ্বীন ও মানুষ জাতিকে শুধুমাত্র আমার ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করেছি। আমি তাদের নিকট কোন জীবিকা চাইনা এবং চাইনা যে তারা আমাকে খাদ্য দান করুক।”- (সূরা যারিয়াতঃ ৫৬-৫৭)

তিনি আরও বলেনঃ 

وَقَضٰى رَبُّكَ اَلَّا تَعۡبُدُوۡۤا اِلَّاۤ اِيَّاهُ

“এবং তােমার প্রতিপালক চূড়ান্ত ফায়সালা দিয়েছেন যে, তােমরা তাঁর ছাড়া আর কারও ইবাদাত করবে না।” - (সূরা ইসরাঃ ২৩)

তিনি আরও বলেনঃ

وَلَـقَدۡ بَعَثۡنَا فِىۡ كُلِّ اُمَّةٍ رَّسُوۡلًا اَنِ اعۡبُدُوا اللّٰهَ وَاجۡتَنِبُوا الطَّاغُوۡتَ​ۚ

“এবং আমি প্রত্যেক জাতির নিকট এ মর্মে রাসূল পাঠিয়েছে যে,তােমরা আল্লাহর ইবাদাত কর এবং ত্বাগুত (তথা আল্লাহ ছাড়া যে সকল জিনিসের ইবাদাত করা হয়) সেগুলাে থেকে দূরে থাক।”- (সূরা আন নাহলঃ ৩৬)


উল্লেখিত আয়াতসমূহ থেকে এ কথা স্পষ্ট যে, সমস্ত নাবী-রাসূল এ আক্বীদার আহ্বান নিয়ে পৃথিবীতে আগমণ করেছিলেন। সমস্ত আসমানী কিতাব অবতীর্ণ হয়েছিল এ আক্বীদারই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করার জন্য এবং এর বিপরীত সকল বাত্বিল বিশ্বাস ও ভ্রান্ত ধারণাকে অপনােদন করার জন্য। সৃষ্টি জগতের মধ্যে যাদের উপর শরীয়তের বিধান প্রযােজ্য হয় তাদের প্রত্যেককে এই আক্বীদাহ গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।